সমাচার প্রতিবেদক ॥ ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন) আসনের সংসদ সদস্য নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন। ২০১০ সালের ২৪ এপ্রিলের উপ-নির্বাচনের মাধ্যমে ভোলা-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পরই আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনগুলোকে ঢেলে সাজাতে শুরু করেন তিনি। তার হাত ধরে লালমোহন-তজুমদ্দিনের এক সময় অভিভাকহীনতায় ভোগা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা এখন সুশৃঙ্খল ও ঐক্যবদ্ধ। লালমোহন উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোসা. সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, এক সময় লালমোহনে কোনো নারী নেতৃত্ব ছিল না। তবে নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি হওয়ার পর নারী নেতৃত্ব এসেছে। এখন কেবল উপজেলাতেই নয়, প্রতিটি ইউনিয়নের ওয়ার্ড পর্যায়েও নারী নেতৃত্ব সৃষ্টি হয়েছে। এমপি শাওনের দক্ষ নেতৃত্বের ফলেই এটা সম্ভব হয়েছে। লালমোহন উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক আবুল হাসান রিমন জানান, নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি নির্বাচিত হওয়ায় এখানের নেতাকর্মীরা প্রাণ ফিরে পান। এমপি শাওনের জন্যই আজ লালমোহনের প্রতিটি গ্রাম-গঞ্জে আওয়ামী লীগসহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনগুলো সক্রিয়। দলীয় যেকোনো কর্মসূচিও নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে সরব হয়ে ওঠে। এসব নেতাকর্মীদের সুশৃঙ্খল রাখতে এমপি নূরুন্নবী চৌধুরী শাওনের বিকল্প নেই। লালমোহন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফখরুল আলম হাওলাদার বলেন, এক সময়ে এখানের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের হাতেগোনা যেতো। তবে নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন ভোলা-৩ আসনের এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর লালমোহনের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা পান একজন যোগ্য অভিভাবক। বর্তমানে তাঁর হাতে সুসংগঠিত লালমোহন উপজেলা আওয়ামী লীগসহ অঙ্গ সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীরা। নেতাকর্মীদের এভাবে ঐক্যবদ্ধ রাখতে ভোলা-৩ আসনে এমপি শাওনকেই বারবার দরকার। সংসদ সদস্য নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন জানান, তৃণমূলের নেতাকর্মীরাই আওয়ামী লীগের মূল শক্তি। তাই আমি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই ভোলা-৩ আসনের আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনগুলো ঢেলে সাজাতে শুরু করি। বর্তমানে লালমোহন-তজুমদ্দিনের আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ। বিএনপি-জামায়াতের যেকোনো নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে এখানের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা সর্বদা সচেষ্ট রয়েছে। বিএনপি-জামায়াত যদি কোনো অরাজকতা সৃষ্টির চেষ্টা করে তা ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করতেও প্রস্তুত লালমোহন-তজুমদ্দিনের আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
ঢাকাসোমবার , ৭ আগস্ট ২০২৩
